ক্ষমতা গ্রহণের আগেই ট্রাম্পের তৎপরতা : পুতিন ও শলৎজের সঙ্গে আলোচনা, গাজায় শান্তির উদ্যোগ

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে তৎপর হয়ে উঠেছেন। ৫ নভেম্বর নির্বাচনে জয়ী হয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত ট্রাম্প আগামী বছরের ২০ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমতা গ্রহণ করবেন। নির্বাচনের পর থেকেই তিনি বিশ্বজুড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন ইস্যুতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন।
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে উদ্যোগ
যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে ট্রাম্প সম্প্রতি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনে আলোচনা করেছেন। এ সময় তিনি পুতিনকে ইউক্রেন যুদ্ধ সম্প্রসারণ না করার জন্য আহ্বান জানান। তবে ক্রেমলিন থেকে এ ধরনের আলোচনার কথা অস্বীকার করা হয়েছে। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ এ আলোচনা সম্পর্কে জানিয়ে বলেন, “এটি সম্পূর্ণ কাল্পনিক এবং ভিত্তিহীন।”
এর আগে ট্রাম্প ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গেও ফোনে কথা বলেন। এ কথোপকথনে রিপাবলিকান নেতা ও ধনকুবের ইলন মাস্কও যুক্ত ছিলেন। ট্রাম্প নির্বাচনের প্রচারের সময় বলেছিলেন, ক্ষমতায় আসার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তিনি ইউক্রেনে শান্তি ফিরিয়ে আনবেন, যদিও তিনি তাঁর পদক্ষেপের বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেননি।
ইউরোপে শান্তি প্রতিষ্ঠায় জার্মানির সঙ্গে আলোচনা
ইউরোপে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজের সঙ্গেও ফোনালাপ করেছেন ট্রাম্প। জার্মান সরকারের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ট্রাম্প ও শলৎজ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও বর্তমান ভূরাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করেন। এর আগে ট্রাম্প ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ, ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ও ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মিত্তে ফ্রেডেরিকসেনের সঙ্গেও কথা বলেন।
গাজায় শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ
গাজায় শান্তি ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টায় ফিলিস্তিনি নেতা মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গেও ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প। মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করার প্রত্যাশা প্রকাশ করেছেন। নেতানিয়াহু বলেন, ইরানের হুমকি মোকাবিলায় তিনি ও ট্রাম্প একই দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করবেন।
বিশ্বস্ত ব্যক্তিদের নিয়োগ
বিশ্ব পরিস্থিতি নিয়ে তৎপরতার পাশাপাশি ট্রাম্প নিজ প্রশাসন গোছানোর কাজও শুরু করেছেন। সিনেটে রিপাবলিকানরা সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে চলেছে, ফলে নেতা নির্বাচনে ট্রাম্পের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। এছাড়া, সীমান্তে কড়াকড়ি আরোপের জন্য অভিবাসনবিরোধী কট্টরপন্থী কর্মকর্তা টম হফম্যানকে নিয়োগ দিয়েছেন তিনি। এছাড়া হোয়াইট হাউসের চিফ অব স্টাফ হিসেবে সুজি ওয়াইলস এবং জাতিসংঘে মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে এলিস স্টেফানিককে মনোনয়ন দিয়েছেন ট্রাম্প।
বিশ্বব্যাপী শান্তি ও অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতার প্রতিশ্রুতি দিয়ে পুনরায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া ট্রাম্পের এই সক্রিয় তৎপরতা আন্তর্জাতিক মহলে ইতিবাচক সাড়া ফেলেছে।
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে উদ্যোগ
যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে ট্রাম্প সম্প্রতি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনে আলোচনা করেছেন। এ সময় তিনি পুতিনকে ইউক্রেন যুদ্ধ সম্প্রসারণ না করার জন্য আহ্বান জানান। তবে ক্রেমলিন থেকে এ ধরনের আলোচনার কথা অস্বীকার করা হয়েছে। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ এ আলোচনা সম্পর্কে জানিয়ে বলেন, “এটি সম্পূর্ণ কাল্পনিক এবং ভিত্তিহীন।”
এর আগে ট্রাম্প ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গেও ফোনে কথা বলেন। এ কথোপকথনে রিপাবলিকান নেতা ও ধনকুবের ইলন মাস্কও যুক্ত ছিলেন। ট্রাম্প নির্বাচনের প্রচারের সময় বলেছিলেন, ক্ষমতায় আসার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তিনি ইউক্রেনে শান্তি ফিরিয়ে আনবেন, যদিও তিনি তাঁর পদক্ষেপের বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেননি।
ইউরোপে শান্তি প্রতিষ্ঠায় জার্মানির সঙ্গে আলোচনা
ইউরোপে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজের সঙ্গেও ফোনালাপ করেছেন ট্রাম্প। জার্মান সরকারের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ট্রাম্প ও শলৎজ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও বর্তমান ভূরাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করেন। এর আগে ট্রাম্প ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ, ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ও ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মিত্তে ফ্রেডেরিকসেনের সঙ্গেও কথা বলেন।
গাজায় শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ
গাজায় শান্তি ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টায় ফিলিস্তিনি নেতা মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গেও ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প। মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করার প্রত্যাশা প্রকাশ করেছেন। নেতানিয়াহু বলেন, ইরানের হুমকি মোকাবিলায় তিনি ও ট্রাম্প একই দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করবেন।
বিশ্বস্ত ব্যক্তিদের নিয়োগ
বিশ্ব পরিস্থিতি নিয়ে তৎপরতার পাশাপাশি ট্রাম্প নিজ প্রশাসন গোছানোর কাজও শুরু করেছেন। সিনেটে রিপাবলিকানরা সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে চলেছে, ফলে নেতা নির্বাচনে ট্রাম্পের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। এছাড়া, সীমান্তে কড়াকড়ি আরোপের জন্য অভিবাসনবিরোধী কট্টরপন্থী কর্মকর্তা টম হফম্যানকে নিয়োগ দিয়েছেন তিনি। এছাড়া হোয়াইট হাউসের চিফ অব স্টাফ হিসেবে সুজি ওয়াইলস এবং জাতিসংঘে মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে এলিস স্টেফানিককে মনোনয়ন দিয়েছেন ট্রাম্প।
বিশ্বব্যাপী শান্তি ও অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতার প্রতিশ্রুতি দিয়ে পুনরায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া ট্রাম্পের এই সক্রিয় তৎপরতা আন্তর্জাতিক মহলে ইতিবাচক সাড়া ফেলেছে।