প্রতি ১০ মিনিটে এক জন নারী প্রাণ হারাচ্ছেন প্রেমিক কিংবা স্বজনের হাতে

বিশ্বে প্রতি ১০ মিনিটে একজন নারী তার প্রেমিক কিংবা পরিবারের সদস্যের হাতে প্রাণ হারাচ্ছেন। জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে এ উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে।
এই হিসাব অনুযায়ী, প্রতি ঘণ্টায় ছয় জন এবং প্রতিদিন গড়ে ১৪০ জন নারী তাদেরই কোনো ঘনিষ্ঠ মানুষের হাতে প্রাণ হারাচ্ছেন। জাতিসংঘের নারী বিষয়ক সংস্থা ইউএনওমেন এবং মাদক ও অপরাধ বিষয়ক দপ্তর ইউএনওডিসির যৌথ প্রতিবেদন অনুযায়ী, শুধু গত বছরই ৫১ হাজার নারীকে পরিকল্পনা করে হত্যা করা হয়েছে। এদের ঘাতক ছিল তাদের প্রেমিক কিংবা পরিবারের কোনো সদস্য।
‘ফেমিসাইড ২০২৩: ঘনিষ্ঠ সঙ্গী/পরিবারের সদস্যদের দ্বারা নারীর হত্যার বৈশ্বিক পরিসংখ্যান’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এই তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ২০২৩ সালে বিশ্ব জুড়ে ৮৫ হাজার ফেমিসাইডের ঘটনা ঘটেছে, যার মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশই ঘটেছে প্রেমিক বা পরিবারের সদস্যদের হাতে। এ
দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঘটনা ঘটেছে আফ্রিকায়, যেখানে ২১ হাজার ৭০০ নারী নিহত হয়েছেন। এশিয়ায় এ সংখ্যা ১৮ হাজার ৫০০, আমেরিকায় ৮ হাজার ৩০০ এবং ইউরোপে ২ হাজার ৩০০।
এই হিসাব অনুযায়ী, প্রতি ঘণ্টায় ছয় জন এবং প্রতিদিন গড়ে ১৪০ জন নারী তাদেরই কোনো ঘনিষ্ঠ মানুষের হাতে প্রাণ হারাচ্ছেন। জাতিসংঘের নারী বিষয়ক সংস্থা ইউএনওমেন এবং মাদক ও অপরাধ বিষয়ক দপ্তর ইউএনওডিসির যৌথ প্রতিবেদন অনুযায়ী, শুধু গত বছরই ৫১ হাজার নারীকে পরিকল্পনা করে হত্যা করা হয়েছে। এদের ঘাতক ছিল তাদের প্রেমিক কিংবা পরিবারের কোনো সদস্য।
‘ফেমিসাইড ২০২৩: ঘনিষ্ঠ সঙ্গী/পরিবারের সদস্যদের দ্বারা নারীর হত্যার বৈশ্বিক পরিসংখ্যান’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এই তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ২০২৩ সালে বিশ্ব জুড়ে ৮৫ হাজার ফেমিসাইডের ঘটনা ঘটেছে, যার মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশই ঘটেছে প্রেমিক বা পরিবারের সদস্যদের হাতে। এ
দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঘটনা ঘটেছে আফ্রিকায়, যেখানে ২১ হাজার ৭০০ নারী নিহত হয়েছেন। এশিয়ায় এ সংখ্যা ১৮ হাজার ৫০০, আমেরিকায় ৮ হাজার ৩০০ এবং ইউরোপে ২ হাজার ৩০০।