সিরিজ হাতছাড়া বাংলাদেশের

আফগানিস্তানের কাছে ওয়ানডে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে ৫ উইকেটে হেরে সিরিজ হারিয়েছে বাংলাদেশ। শারজাহতে অনুষ্ঠিত এই ম্যাচে প্রথমবার বিদেশের মাটিতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের আশায় মাঠে নামে টাইগাররা। তবে রহমানউল্লাহ গুরবাজের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪৫ রানের লক্ষ্য সহজেই পেরিয়ে যায় আফগানিস্তান, ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জয় নিশ্চিত করে তারা।
বাংলাদেশের পেসার তাসকিন আহমেদের অনুপস্থিতিতে নতুন মুখ নাহিদ রানা বল হাতে দুর্দান্ত পারফর্ম করেন। তিনি তার ১৫১ কিমি/ঘণ্টা গতির বোলিংয়ে গুরবাজকে কিছুটা চাপে রাখলেও শেষ পর্যন্ত আফগান ওপেনাররা সেই চাপ কাটিয়ে ওঠে। শরিফুল ইসলাম ও মেহেদী হাসান মিরাজের বলে পাল্টা আক্রমণে যান গুরবাজ ও হজরতউল্লাহ ওমরজাই। ৮৪ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর কিছুটা বিপদে ছিল আফগানিস্তান, তবে গুরবাজ ও ওমরজাইয়ের ১০০ রানের জুটি বাংলাদেশকে চাপের মধ্যে ফেলে দেয়।
মিরাজ যখন গুরবাজের জুটি ভাঙেন, তখনও অনেকটা পিছিয়ে টাইগাররা। ১২০ বলে ৫ চার ও ৭ ছক্কায় ১০১ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলে ম্যাচ সহজ করে দেন গুরবাজ। ওমরজাই ৭০ এবং মোহাম্মদ নবি ৩৪ রান করে অপরাজিত থেকে দলকে জয় এনে দেন। বাংলাদেশের পক্ষে মুস্তাফিজুর রহমান ও নাহিদ দুটি করে উইকেট নেন, আর নাসুম আহমেদ ১০ ওভারে মাত্র ২৪ রান দেন।
বাংলাদেশের ইনিংসে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সর্বোচ্চ ৯৮ রান করেন, এবং মিরাজের ব্যাট থেকে আসে ৬১ রান। তবে বাংলাদেশের ফিল্ডিংয়ে কিছু ভুল ম্যাচের ভাগ্যে প্রভাব ফেলে। গুরবাজ দু’বার জীবন পান—প্রথমে মুস্তাফিজের বলে ক্যাচ ছাড়েন রিশাদ, পরে মিরাজের বলে স্টাম্পিংয়ের সুযোগ হাতছাড়া করেন জাকের আলী। গুরবাজের এই গুরুত্বপূর্ণ ইনিংসের কারণে আফগানিস্তান জয় পায় এবং বাংলাদেশের সিরিজ জয়ের স্বপ্ন ভেঙে যায়।
বাংলাদেশের পেসার তাসকিন আহমেদের অনুপস্থিতিতে নতুন মুখ নাহিদ রানা বল হাতে দুর্দান্ত পারফর্ম করেন। তিনি তার ১৫১ কিমি/ঘণ্টা গতির বোলিংয়ে গুরবাজকে কিছুটা চাপে রাখলেও শেষ পর্যন্ত আফগান ওপেনাররা সেই চাপ কাটিয়ে ওঠে। শরিফুল ইসলাম ও মেহেদী হাসান মিরাজের বলে পাল্টা আক্রমণে যান গুরবাজ ও হজরতউল্লাহ ওমরজাই। ৮৪ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর কিছুটা বিপদে ছিল আফগানিস্তান, তবে গুরবাজ ও ওমরজাইয়ের ১০০ রানের জুটি বাংলাদেশকে চাপের মধ্যে ফেলে দেয়।
মিরাজ যখন গুরবাজের জুটি ভাঙেন, তখনও অনেকটা পিছিয়ে টাইগাররা। ১২০ বলে ৫ চার ও ৭ ছক্কায় ১০১ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলে ম্যাচ সহজ করে দেন গুরবাজ। ওমরজাই ৭০ এবং মোহাম্মদ নবি ৩৪ রান করে অপরাজিত থেকে দলকে জয় এনে দেন। বাংলাদেশের পক্ষে মুস্তাফিজুর রহমান ও নাহিদ দুটি করে উইকেট নেন, আর নাসুম আহমেদ ১০ ওভারে মাত্র ২৪ রান দেন।
বাংলাদেশের ইনিংসে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সর্বোচ্চ ৯৮ রান করেন, এবং মিরাজের ব্যাট থেকে আসে ৬১ রান। তবে বাংলাদেশের ফিল্ডিংয়ে কিছু ভুল ম্যাচের ভাগ্যে প্রভাব ফেলে। গুরবাজ দু’বার জীবন পান—প্রথমে মুস্তাফিজের বলে ক্যাচ ছাড়েন রিশাদ, পরে মিরাজের বলে স্টাম্পিংয়ের সুযোগ হাতছাড়া করেন জাকের আলী। গুরবাজের এই গুরুত্বপূর্ণ ইনিংসের কারণে আফগানিস্তান জয় পায় এবং বাংলাদেশের সিরিজ জয়ের স্বপ্ন ভেঙে যায়।