জীবননাশের হুমকির মুখে অভিনেতা ও বিজেপি নেতা মিঠুন চক্রবর্তী

বলিউড তারকা ও বিজেপি নেতা মিঠুন চক্রবর্তী সম্প্রতি জীবননাশের হুমকি পেয়েছেন। পাকিস্তানের শাহজাদা ভাট্টি নামের এক গ্যাংস্টারের পক্ষ থেকে একটি ভিডিও বার্তায় তাঁকে এই হুমকি দেওয়া হয়। ভিডিও বার্তায় মিঠুন চক্রবর্তীকে ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অভিযোগে ক্ষমা চাইতে বলা হয়েছে, নইলে তাঁকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে।
গত ২৭ অক্টোবর কলকাতার সল্টলেকের পূর্বাঞ্চলীয় সংস্কৃতিকেন্দ্রে বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযানে বক্তৃতা দেন মিঠুন চক্রবর্তী। সেখানে উপস্থিত ছিলেন ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। মিঠুনের বক্তৃতা নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের দুই সমর্থক কলকাতার বউবাজার ও বিধাননগর দক্ষিণ থানায় আলাদাভাবে মামলা করেছেন। তাদের অভিযোগ, মিঠুন চক্রবর্তীর বক্তব্য সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে আঘাত করেছে, তাই তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানানো হয়েছে।
বিজেপির দাবি, তৃণমূলের নেতা হুমায়ুন কবীর গত মে মাসে মুর্শিদাবাদে সাম্প্রদায়িক উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছিলেন, যার প্রতিক্রিয়াস্বরূপ মিঠুন চক্রবর্তী এই বক্তৃতা দেন। অথচ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হুমায়ুন কবীরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেননি, বরং মিঠুন চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
মিঠুন চক্রবর্তী ২০২১ সালে বিজেপিতে যোগদানের আগে তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সংসদ সদস্য ছিলেন। বর্তমানে তিনি কেন্দ্রীয় বিজেপির একজন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব।
গত ২৭ অক্টোবর কলকাতার সল্টলেকের পূর্বাঞ্চলীয় সংস্কৃতিকেন্দ্রে বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযানে বক্তৃতা দেন মিঠুন চক্রবর্তী। সেখানে উপস্থিত ছিলেন ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। মিঠুনের বক্তৃতা নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের দুই সমর্থক কলকাতার বউবাজার ও বিধাননগর দক্ষিণ থানায় আলাদাভাবে মামলা করেছেন। তাদের অভিযোগ, মিঠুন চক্রবর্তীর বক্তব্য সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে আঘাত করেছে, তাই তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানানো হয়েছে।
বিজেপির দাবি, তৃণমূলের নেতা হুমায়ুন কবীর গত মে মাসে মুর্শিদাবাদে সাম্প্রদায়িক উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছিলেন, যার প্রতিক্রিয়াস্বরূপ মিঠুন চক্রবর্তী এই বক্তৃতা দেন। অথচ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হুমায়ুন কবীরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেননি, বরং মিঠুন চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
মিঠুন চক্রবর্তী ২০২১ সালে বিজেপিতে যোগদানের আগে তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সংসদ সদস্য ছিলেন। বর্তমানে তিনি কেন্দ্রীয় বিজেপির একজন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব।