দিনে গরম, রাতে ঠান্ডা: শিশুর যত্ন

শীতের শুরুতে দিনের বেলা তাপমাত্রা বেশ গরম হলেও শেষ রাতে ঠান্ডা অনুভূত হয়। এ সময় শিশুরা বিশেষ যত্নের প্রয়োজন। রাতে শিশুদের ঠান্ডা থেকে রক্ষা না করতে পারলে নানা ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। শিশুর বয়সভেদে কিছু বিশেষ যত্নের পরামর্শ জেনে রাখা ভালো।
১ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুর যত্ন
উষ্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করুন: শিশুকে প্রয়োজন অনুযায়ী উষ্ণ রাখুন। ঠান্ডা বা স্যাঁতসেঁতে ঘরে রাখবেন না।
খাবারে উষ্ণতার দিকে খেয়াল রাখুন: শিশুকে বুকের দুধ নিয়মিত খাওয়ান। ফিডারে খাওয়ালে দুধ একটু গরম দিন। ঘুমের মধ্যে ঠান্ডা দুধ দেবেন না।
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ান: ছয় মাসের বেশি বয়সী শিশুদের খিচুড়িতে ডিমের সাদা অংশ, লালশাক, কমলার রস, ইত্যাদি খেতে দিন। এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
হামাগুড়ির জন্য নরম পরিবেশ: যেসব শিশু হামাগুড়ি দেয়, তারা যেন ঠান্ডা মেঝেতে না হামাগুড়ি দেয়। কার্পেট ব্যবহার না করে মাদুর বা ম্যাট ব্যবহার করা ভালো।
গোসল ও ত্বকের যত্ন: ঈষদুষ্ণ পানি দিয়ে এক দিন অন্তর গোসল করান। গোসলের পর বেবি লোশন লাগান, তেলজাতীয় কিছু না লাগানোই ভালো। নবজাতককে নিয়মিত গোসল না করালে ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে।
পোশাক ও মোজা: খুব গরম কাপড় পরানোর দরকার নেই, তবে মোটা সুতি কাপড় ও নরম কাপড়ের জুতা পরানোর অভ্যাস করান। রাতে শোয়ানোর সময় মোজা পরিয়ে দিন।
১ থেকে ৬ বছর বয়সী শিশুর যত্ন
খেলাধুলা ও স্কুলের সময় যত্ন: এ বয়সে শিশুরা খেলাধুলায় ব্যস্ত থাকে, তাই খুব ভারী বা গরম কাপড় পরানো প্রয়োজন নেই। তবে সকালে স্কুলে বা বিকেলে খেলতে যাওয়ার সময় উষ্ণতা নিশ্চিত করুন।
ত্বকের যত্ন: শীতকালে কিছু ছোঁয়াচে চর্মরোগের ঝুঁকি থাকে। ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া এড়াতে নিয়মিত লোশন ব্যবহার করুন।
গোসলের রুটিন: সরিষার তেলের বদলে জলপাই তেল ব্যবহার করাই ভালো। গোসলের পর বেবি লোশন লাগানো যেতে পারে। সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন সাবান ও এক দিন শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।
শীতকালীন পুষ্টিকর খাবার: শাকসবজি ও ফল, যেমন কমলা, বরই বেশি করে খেতে দিন, যা শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে।
শিশুর লেপ, তোশক ও চাদরের যত্ন: রোদে তুলে কম্বল, লেপ ইত্যাদি ঝেড়ে ধুলাবালি মুক্ত রাখুন। এগুলোর ওপর কাপড়ের কভার ব্যবহার করলে পরিষ্কার রাখা সহজ হয়।
এই শীতের শুরুতে শিশুর যত্নে এই পরামর্শগুলো অনুসরণ করলে শিশুরা ঠান্ডা থেকে রক্ষা পাবে এবং সুস্থ থাকবে।
১ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুর যত্ন
উষ্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করুন: শিশুকে প্রয়োজন অনুযায়ী উষ্ণ রাখুন। ঠান্ডা বা স্যাঁতসেঁতে ঘরে রাখবেন না।
খাবারে উষ্ণতার দিকে খেয়াল রাখুন: শিশুকে বুকের দুধ নিয়মিত খাওয়ান। ফিডারে খাওয়ালে দুধ একটু গরম দিন। ঘুমের মধ্যে ঠান্ডা দুধ দেবেন না।
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ান: ছয় মাসের বেশি বয়সী শিশুদের খিচুড়িতে ডিমের সাদা অংশ, লালশাক, কমলার রস, ইত্যাদি খেতে দিন। এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
হামাগুড়ির জন্য নরম পরিবেশ: যেসব শিশু হামাগুড়ি দেয়, তারা যেন ঠান্ডা মেঝেতে না হামাগুড়ি দেয়। কার্পেট ব্যবহার না করে মাদুর বা ম্যাট ব্যবহার করা ভালো।
গোসল ও ত্বকের যত্ন: ঈষদুষ্ণ পানি দিয়ে এক দিন অন্তর গোসল করান। গোসলের পর বেবি লোশন লাগান, তেলজাতীয় কিছু না লাগানোই ভালো। নবজাতককে নিয়মিত গোসল না করালে ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে।
পোশাক ও মোজা: খুব গরম কাপড় পরানোর দরকার নেই, তবে মোটা সুতি কাপড় ও নরম কাপড়ের জুতা পরানোর অভ্যাস করান। রাতে শোয়ানোর সময় মোজা পরিয়ে দিন।
১ থেকে ৬ বছর বয়সী শিশুর যত্ন
খেলাধুলা ও স্কুলের সময় যত্ন: এ বয়সে শিশুরা খেলাধুলায় ব্যস্ত থাকে, তাই খুব ভারী বা গরম কাপড় পরানো প্রয়োজন নেই। তবে সকালে স্কুলে বা বিকেলে খেলতে যাওয়ার সময় উষ্ণতা নিশ্চিত করুন।
ত্বকের যত্ন: শীতকালে কিছু ছোঁয়াচে চর্মরোগের ঝুঁকি থাকে। ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া এড়াতে নিয়মিত লোশন ব্যবহার করুন।
গোসলের রুটিন: সরিষার তেলের বদলে জলপাই তেল ব্যবহার করাই ভালো। গোসলের পর বেবি লোশন লাগানো যেতে পারে। সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন সাবান ও এক দিন শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।
শীতকালীন পুষ্টিকর খাবার: শাকসবজি ও ফল, যেমন কমলা, বরই বেশি করে খেতে দিন, যা শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে।
শিশুর লেপ, তোশক ও চাদরের যত্ন: রোদে তুলে কম্বল, লেপ ইত্যাদি ঝেড়ে ধুলাবালি মুক্ত রাখুন। এগুলোর ওপর কাপড়ের কভার ব্যবহার করলে পরিষ্কার রাখা সহজ হয়।
এই শীতের শুরুতে শিশুর যত্নে এই পরামর্শগুলো অনুসরণ করলে শিশুরা ঠান্ডা থেকে রক্ষা পাবে এবং সুস্থ থাকবে।